Skip to content

নূরানী কায়দা। Noorani Qaida

আলহামদুলিল্লাহ , সর্বপ্রথম সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি আমাকে এই দীনি উত্তম কাজ করার তৌফিক দান করেছেন । অসংখ্য দুরুদ ও সালাম নাযিল হোক প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর । শান্তি বর্ষিত হোক রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম – এর পরিবারবর্গ , সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ গণ ও নেককার মুমিন বান্দাদের উপর । কুরআন শিক্ষার এই নুরানী কায়দাটি দিয়ে একজন ব্যক্তি সহজেই আল-কোরআন শিক্ষা গ্রহন করতে পারবে ইংশাল্লাহ। মহান আল্লাহ্তায়ালা জ্ঞান অর্জনের বিষয়ে উদাহারন দিয়ে বলেনঃ আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে থাকে। (সুরা ফাত্বের আয়াতঃ ২৮) হাদিসের বর্ণনায়, প্রতিটি মুসলিম নর-নারীর উপর দ্বীনী ইলম শিক্ষা গ্রহণ করা ফরজ, (ইবনে মাযাহ হাদীসঃ ২২৪ )। অপর আরেকটি হাদিসে রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকেই দ্বীনী জ্ঞান দান করেন। (বুখারী সহীহ হাদিসঃ ৭১,২৮৯৬ ইফাবা, ৩১১৬ আন্তঃ)। যে কোন দ্বীনি জ্ঞান যদি কেউ নিজে শিখে আবার অন্যকে শিক্ষা দেয় তাহলে সে তার সমান নেকী অর্জন করবে এই ব্যাপারে হাদিসের বর্ণনায়, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সৎপথের দিকে আহ্বান জানাবে, সে তার অনুসারীদের সমতুল্য নেকীর অধিকারী হবে, তাতে তাদের নেকীর কিছুই হ্রাস পাবে না।(মুসলিম সহীহ হাদিসঃ ৬৬৯৭ হাদিস একাডেমি, ২৬৭৪ আন্তঃ)। আরবী ভাষা যেহেতু আমাদের মাতৃ ভাষা নয় সেহেতু নিজে নিজে বাংলা দেখে আরবী ভাষা সহিশুদ্ধ ভাবে পরা বা শিক্ষা করা সম্ভব নয় । তাই আমার মতে এই কায়দাটি নিয়ে একজন আলেম বা ভালো সহিশুদ্ধ ভাবে কুরআন মাজীদ পড়তে পারে এমন কারো কাছে গিয়ে শিক্ষা করলে ভালো হয় । এই ব্যাপারে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন ” জ্ঞানীদের জিজ্ঞাসা কর, যদি তোমরা না জেনে থাক”। (সুরা নাহল আয়াতঃ ৪৩)। আর যে সকল ব্যক্তি কোরআন রিডিং পড়তে পারেন কিন্তু সুত্র বা নিয়ম গুলো জানা নেয় তারা সুত্র বা নিয়ম গুলো মুখস্থ করে নিজেরাই পড়তে পারেন । তবে কুরআন তেলওয়াত যে কোন আলেম বা ক্বারিদের কে পড়া দিলে ভালো, অনেক ভুল ত্রুটি সংশোদন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। এই বই টি লিখতে গিয়ে আমাকে যারা সহযোগীতা যুগিয়েছেন বা সহযোগীতা করেছেন তাদের প্রতিও থাকল আমার কৃতজ্ঞতা । আল্লাহতাআলা আমাদের সকল কে জাযায়ে খায়ের দান করুন আমিন । আমি এই নুরানী কায়দাটি টাইপ বা লিখতে গিয়ে অনিচ্ছাকৃত ভুল ভ্রান্তির জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি আল্লাহ গফুরুর রহিম। আমিন

বইয়ের নাম

নূরানী কায়দা

প্রকাশকাল

প্রথম প্রকাশ কাল – ২০২৩
কায়দাটি আপনি ইচ্ছে করলে অনলাইনে পড়তে পারবেন বা ডাউনলোড করেও পড়তে পারবেন।
কায়দাটি আপনি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করুন।
পরামর্শ ………….. আরবি ভাষা যেহেতু আমাদের মাতৃ ভাষা নয় সেহেতু নিজে নিজে বাংলা দেখে আরবি ভাষা সহিশুদ্ধ ভাবে পড়া বা শিক্ষা করা সম্ভব নয়। তাই আমার মতে এই কায়দাটি নিয়ে একজন আলেম বা ভালো সহিশুদ্ধ ভাবে কুরআন শরীফ পড়তে পারে এমন কারো কাছে গিয়ে শিক্ষা করলে ভালো হয়। আর যে সকল ব্যক্তি কোরআন রিডিং পড়তে পারেন কিন্তু সূত্র বা নিয়ম গুলো জানা নেয় তারা সূত্র বা নিয়ম গুলো মুখস্ত করে নিজেরাই পড়তে পারেন। তবে কুরআন তেলওয়াত যে কোন আলেম বা কারীদের কে পড়া দিলে ভালো , অনেক ভুল ত্রুটি সংশোধন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। আমি এই নূরানী কায়দাটি টাইপ করতে বা লিখতে গিয়ে অনিচ্ছাকৃত ভুল ত্রুটির জন্য আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি আল্লাহ গফুরুর রহিম , রহমানির রহিম আমিন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে যেন সহিশুদ্ধ ভাবে কুরআন শিক্ষা করার তৌফিক দান করেন আমিন

Leave a Reply